খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ সপ্তম দফায় বাড়ছে

খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ সপ্তম দফায় বাড়ছে

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার দণ্ডের কার্যকারিতা আগের শর্তেই আরও ছয় মাসের জন্য স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

নির্বাহী আদেশে বিএনপি প্রধানের মুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ২৪ মার্চ। এ অবস্থায় বিএনপির চেয়ারপারসনের সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য ৬ মার্চ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন তার পরিবারের সদস্যরা। আবেদনের সরকারের পক্ষ থেকে সায় মিলেছে। আগের দুটি শর্ত বহাল রেখে তারা সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়াচ্ছে সরকার। এর ফলে সপ্তম দফায় তার মুক্তির মেয়াদ বাড়ছে।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় সাজা হলে কারাজীবন শুরু হয় খালেদা জিয়ার। পরে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায়ও তার সাজার রায় হয়।

৭৭ বছর বয়সী এই সাবেক প্রধানমন্ত্রী বহু বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দণ্ড স্থগিত করে দুটি শর্তে সরকারের নির্বাহী আদেশে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল ২০২০ সালের ২৫ মার্চ। তখন করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে তাঁর পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাঁকে ছয় মাসের জন্য মুক্তি দেওয়া হয়। এর পর থেকে পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে ছয় মাস অন্তর অন্তর তাঁর মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়া ২০১৮ সালে ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রায় দুই বছর জেলে ছিলেন। যে দুটি শর্তে নির্বাহী আদেশে সরকার খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়েছে, তার প্রথমটি হলো খালেদা জিয়াকে বাসায় থেকে চিকিৎসা নিতে হবে। দ্বিতীয় শর্তটি হলো তিনি বিদেশ যেতে পারবেন না।

বিস্তারিত আসছে..




আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


Top